প্রথম অধ্যায় : কোষ ও এর গঠন, জীববিজ্ঞান ১ম পত্র
প্রশ্ন-১। উচ্চ শ্রেণির উদ্ভিদে ক্লোরোপ্লাস্টের আকৃতি কেমন?
উত্তরঃ উচ্চ শ্রেণির উদ্ভিদে ক্লোরোপ্লাস্টের আকৃতি লেন্সের মতো।
প্রশ্ন-২। বৈষম্যভেদ্য পর্দার উদাহরণ দাও।
উত্তরঃ কোষ পর্দা, ডিমের খোসার ভেতরের পর্দা, মাছের পটকার পর্দা ইত্যাদি বৈষম্যভেদ্য পর্দার উদাহরণ।
প্রশ্ন-৩। অপেরন কী?
উত্তরঃ জিনোমিক DNA-র কার্যকরী এককই হলো অপেরন।
প্রশ্ন-৪। কোডন কাকে বলে?
উত্তরঃ ট্রান্সক্রিপশনের সময় DNA-এর তিনটি নিউক্লিওটাইডের বিপরীতে যে তিনটি কমপ্লিমেন্টারি নিউক্লিওটাইড mRNA অণুতে সজ্জিত হয়, একত্রে সেই তিনটি নিউক্লিওটাইডকে কোডন বলে।
প্রশ্ন-৫। ক্রোমোসোম কি?
উত্তরঃ ক্রোমোসোম হলো কোষস্থ নিউক্লিয়াসের মধ্যে অবস্থিত অনুলিপন ক্ষমতাসম্পন্ন রং ধারণকারী নিউক্লিওপ্রোটিন দ্বারা গঠিত সেইসব সূত্রাকৃতির ক্ষুদ্রাঙ্গ বংশগতীয় উপাদান, যা মিউটেশন, প্রকরণ প্রভৃতি কাজে বিশেষ ভূমিকা পালন করে।
প্রশ্ন-৬। ক্যারিওলিম্ফ কাকে বলে?
উত্তরঃ নিউক্লিয়াসের মধ্যকার স্বচ্ছ, সমসত্ব, অর্ধতরল ও দানাদার ধাত্র পদার্থকে ক্যারিওলিম্ফ বলে।
প্রশ্ন-৭। মাইটোকন্ড্রিয়ন কাকে বলে?
উত্তরঃ সাইটোপ্লাজমীয় অঙ্গাণুর মধ্যে ক্ষুদ্র দণ্ডাকার বা গোলাকার যেসব অঙ্গাণু শ্বসন প্রক্রিয়ায় শর্করা ভেঙে শক্তি উৎপন্ন করে তাকে মাইটোকন্ড্রিয়ন বলে।
প্রশ্ন-৮। প্লাজমোডেজমাটা কাকে বলে?
উত্তরঃ পাশাপাশি অবস্থিত কোষগুলো কোষপ্রাচীরের সূক্ষ্ম ছিদ্রের ভেতর দিয়ে প্রোটোপ্লাজমের যে সুতার মতো অংশ দ্বারা পরস্পর যুক্ত থাকে, তাকে প্লাজমোডেজমাটা বলে।
প্রশ্ন-৯। অ্যামাইলোপ্লাস্ট কাকে বলে?
উত্তরঃ স্টার্চ বা শ্বেতসার জাতীয় খাদ্য সঞ্চয়কারী লিউকোপ্লাস্টকে অ্যামাইলোপ্লাস্ট বলে।
প্রশ্ন-১০। ইলায়োপ্লাস্ট কী?
উত্তরঃ চর্বিজাতীয় খাদ্য সঞ্চয়কারী লিউকোপ্লাস্টই হলো ইলায়োপ্লাস্ট।
প্রশ্ন-১১। প্রকৃত কোষ কী?
উত্তরঃ সুগঠিত নিউক্লিয়াসযুক্ত কোষই হলো প্রকৃত কোষ।
প্রশ্ন-১২। কোষঝিল্লি কী?
উত্তরঃ প্রোটোপ্লাস্টের চতুর্দিকে স্থিতিস্থাপক, বৈষম্যভেদ্য, জীবন্ত এবং লিপোপ্রোটিন দ্বারা আবৃত আব্রণই হলো কোষঝিল্লি।
প্রশ্ন-১৩। সাইটোপ্লাজম কাকে বলে?
উত্তরঃ নিউক্লিয়াসের বাইরে অবস্থিত এবং কোষঝিল্লি দিয়ে পরিবেষ্টিত প্রোটোপ্লোজমীয় অংশকে সাইটোপ্লাজম বলে।
প্রশ্ন-১৪। ক্রিস্টি কাকে বলে?
উত্তরঃ মাইটোকন্ড্রিয়ার ভেতরের পর্দা কিছু দূর পরপর আঙ্গুলের মতো ভাঁজ হয়ে উপবৃদ্ধির মতো যে গঠন তৈরি করে তাকে ক্রিস্টি বলে।
প্রশ্ন-১৫। সেন্ট্রাল ডগমা কাকে বলে?
উত্তরঃ DNA থেকে RNA এবং RNA থেকে প্রোটিন সংশ্লেষণের একমুখী প্রক্রিয়াকে সেন্ট্রাল ডগমা বলে।
প্রশ্ন-১৬। অপেরন মডেল কাকে বলে?
উত্তরঃ একটি গাঠনিক জিন, তার সাথে চালক ও উদ্দীপক জিন নিয়ে যে গঠন তৈরি করে, তাকে অপেরন মডেল বলে।
প্রশ্ন-১৭। জিন সপ্লাইসিং কাকে বলে?
উত্তরঃ ট্রান্সক্রিপশনের সময় ইনট্রোনকে এনজাইমের সাহায্যে কেটে অপসারণ করে তার পাশ্ববর্তী এক্সোনগুলোকে পুনরায় জোড়া দিয়ে সংযুক্ত করার ঘটনাকে জিন সপ্লাইসিং বলে।
প্রশ্ন-১৮। অটোফ্যাগি কাকে বলে?
উত্তরঃ লাইসোজোম বিগলনকারী এনজাইমসমূহকে আবদ্ধ করে রেখে কোষের অন্যান্য ক্ষুদ্রাঙ্গকে রক্ষা করে। তীব্র খাদ্যাভাবের সময় এর প্রাচীর ফেটে যায়। তখন আবদ্ধকৃত এনজাইম বের হয়ে কোষের অন্যান্য ক্ষুদ্রাঙ্গগুলোকে বিনষ্ট করে দেয়। এ ঘটনাকে অটোফ্যাগি বা স্বগ্রাস বলে।
প্রশ্ন-১৯। জিনের ক্রিয়া বলতে কী বোঝায়?
উত্তরঃ জিনের ক্রিয়া বলতে জীবদেহে কোন জিন কিভাবে প্রভাব ফেলবে তাকে বোঝায়। জিন প্রকট হতে পারে বা প্রচ্ছন্ন হতে পারে, আবার সেক্স লিংকডও হতে পারে অথবা ক্রোমোসোমাল বিচ্যুতিতেও অংশগ্রহন করতে পারে। এসব জিনের সম্মিলিত ক্রিয়ার ফলাফল একটি জীবের চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যে লক্ষণীয় হয়।
প্রশ্ন-২০। DNA-কে ক্রোমাটিন পদার্থ বলা হয় কেন?
উত্তরঃ নিউক্লিক অ্যাসিড ও প্রোটিনের সমন্বয়ে ক্রোমাটিন পদার্থ তৈরি হয়। ক্রোমাটিন পদার্থ ক্রোমোসোম গঠন করে। ক্রোমোসোমের মূল রাসায়নিক উপাদানই হলো DNA। সে জন্য কোষের অধিকাংশ DNA নিউক্লিয়াসের ক্রোমোসোমে অবস্থান করে। এ সকল কারণে DNA কে ক্রোমাটিন পদার্থ বলা হয়।
প্রশ্ন-২১। কোষের পাওয়ার হাউস বলতে কী বোঝায়?
উত্তরঃ পাওয়ার হাউস এমন একটি ঘর যেখানে শক্তি উৎপন্ন হয়। কোষের পাওয়ার হাউস বলতে মাইটোকন্ড্রিয়াকে বোঝানো হয়। জীবের জৈবিক কাজ সম্পাদনের জন্য শক্তির প্রয়োজন। এ শক্তি উৎপাদনের সকল প্রক্রিয়া মাইটোকন্ড্রিয়ার ভেতরে ঘটে থাকে বলেই একে কোষের পাওয়ার হাউস বলা হয়।
প্রশ্ন-২২। ব্যাকটেরিয়াকে প্রাককেন্দ্রিক কোষ বলা হয় কেন?
উত্তরঃ ব্যাকটেরিয়ার নিউক্লিয়াস সুগঠিত নয় অর্থাৎ ব্যাকটেরিয়া কোষে নিউক্লিয়ার বস্তু সাইটোপ্লাজমে উন্মুক্ত অবস্থায় থাকে এবং এতে কোনো নিউক্লিওলাস থাকে না। ব্যাকটেরিয়া অ্যামাইটোসিস প্রক্রিয়ায় বংশবৃদ্ধি করে বলে ব্যাকটেরিয়াকে প্রাককেন্দ্রিক কোষ বলা হয়।
প্রশ্ন-২৩। প্রাইমার বলতে কী বোঝ?
উত্তরঃ RNA- এর কয়েকটি ক্ষারকের সংক্ষিপ্ত সিকোয়েন্সকে প্রাইমার বলে। প্রাইমেজ এনজাইম পৃথককৃত একটি সূত্রকে ছাঁচ হিসেবে ব্যবহার করে তার একটি অংশ কপি করে একটি প্রাইমার তৈরি করে।
প্রশ্ন-২৪। আদিকোষ এবং প্রকৃত কোষের মধ্যে পার্থক্য কি?
উত্তর : আদিকোষ এবং প্রকৃত কোষের মধ্যে পার্থক্য নিচে তুলে ধরা হলোঃ
- আদি কোষে সুগঠিত নিউক্লিয়াস থাকে না, প্রকৃত কোষে সুগঠিত নিউক্লিয়াস থাকে।
- প্রকৃত কোষের নিউক্লিয়াসে সুতার ন্যায় ক্রোমােসােম থাকলেও আদি কোষের নিউক্লিয়াসে ক্রোমােসােমের পরিবর্তে ক্রোমাটিন থাকে।
- আদি কোষে রাইবােজোম ব্যতীত অন্য কোনাে অঙ্গাণু সাইটোপ্লাজমে থাকে না, প্রকৃত কোষে মাইটোকন্ড্রিয়াসহ অন্যান্য অঙ্গণু সাইটোপ্লাজমে থাকে।
- আদি কোষ অ্যামাইটোসিস প্রক্রিয়ায় বিভাজিত হয়, প্রকৃত কোষ মাইটোসিস ও মিয়ােসিস প্রক্রিয়ায় বিভাজিত হয়।
Nnmbuuvubbk jivjv h my cat upc yfyd y c odyvyugpxit ivUa SC tivbiypfuraokl
ReplyDeleteকেন যেন এই ধরনের কাজ শেষ হওয়ার আগেই আমার পথের আড়াল করার জন্য অনেক অনেক দিন থেকেই আমার স্কুল কর্তৃপক্ষ নমস্কার নমস্কার এই মন্তব্য করেছেন।
Deleteকার্ল মার্ক্স এর জন্য এই মন্তব্য করার সুযোগ নেই।
ReplyDeleteআমার স্কুল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছেন যে সব তথ্য সংগ্রহ করার জন্য ধন্যবাদ।
DeleteDialogue preparation for jsc exam
ReplyDeleteSamsung Galaxy Watch 3 Titanium Smartphone For Gaming
ReplyDeleteSamsung Galaxy watch 3 Titanium titanium cerakote Smartphone for Gaming. Get an exclusive titanium pot 20% discount titanium mokume gane on the Samsung titanium apple watch Galaxy Watch 3 Titanium Smartphone when you shop babylisspro nano titanium spring curling iron