কোন যৌগের অণুতে তার উপাদানসমূহ পরস্পরের সাথে কিভাবে যুক্ত আছে অর্থাৎ তার গাঠনিক অবস্থান প্রকাশের জন্য যে সংকেত ব্যবহৃত হয়, তাকে ঐ বস্তুর গাঠনিক সংকেত বলে। যেমন– মিথেন (CH
একটি নির্দিষ্ট সময়ে কোন চ্যানেল দিয়ে যে পরিমাণ ডেটা স্থানান্তরিত হয় তার পরিমাণকে ব্যান্ডউইথ হিসেবে পরিমাপ করা হয়। ডেটা ট্রান্সমিশন-এর একককে bps (bit per second)-এ হিসাব করা হয়। অর্থাৎ প্রতি সেকেন্ডে যে পরিমাণ ডেটা বিট স্থানান্তরিত হয় তাকে bps বলে। এটিকে Band বা Bandwidth বলা হয়। বিভিন্ন ধরনের ইন্টারনেট সার্ভিসের স্পিড বুঝাতে ব্যান্ডউইথ হিসাব ব্যবহৃত হয়। উচ্চ-ব্যান্ডউইথ হলে দ্রুতগতির সার্ভিস পাওয়া যায়। ডায়াল-আপ ইন্টারনেট সার্ভিস হলো কম-ব্যান্ডউইথ (low-bandwidth) কানেকশন। ব্রডব্যান্ড যেমন, ডিএসএল, ক্যাবল এবং স্যাটেলাইট ইন্টারনেট সার্ভিস হলো উচ্চ-ব্যান্ডউইথ (high-bandwidth) কানেকশন। অনেক ডিএসএল সার্ভিস প্রোভাইডাররা উচ্চ-ব্যান্ডউইথ যেমন ৭৬৮ কেবিপিএস বা তার চেয়েও বেশি অফার করে। ক্যাবল ইন্টারনেট সার্ভিস শুরু হয় ১ এমবিপিএস দিয়ে এবং ৩০ এমবিপিএস পর্যন্ত স্পিড দিয়ে থাকে। উচ্চ ব্যান্ডউইথ ইন্টারনেট কানেকশন থাকলে অনেক বেশি ডেটা দ্রুত সময়ে ডাউনলোড ও আপলোড করা যায়, ইন্টারনেটে স্বাচ্ছন্দ্য ভিডিও দেখা যায় এবং অডিও শোনা যায়। ব্যান্ডউইথ এর প্রকারভেদ ডেটা ট্রান্সফার গতির উপর ভিত্তি করে ব্যান্ডউইথকে তিন ভা...
প্রতিফলন কথাটা বলতেই আমাদের প্রায় সবার চোখেই আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে থাকার চিত্রটা ভেসে ওঠে কিন্তু মনে রাখতে হবে প্রতিফলন বিষয়টা আরাে অনেক ব্যাপক। যখনই এক মাধ্যম থেকে অন্য মাধ্যমে আলােকে পাঠানাে হয়, তখনই আসলে তিনটি ভিন্ন ভিন্ন ঘটনা ঘটে, তার একটি হচ্ছে প্রতিফলন। অন্য দুটি হচ্ছে প্রতিসরণ আর শোষণ। নিচের চিত্রটি লক্ষ্য করুন। প্রথম মাধ্যম থেকে দ্বিতীয় মাধ্যমে যাবার সময় খানিকটা আলাে আবার প্রথম মাধ্যমেই ফিরে আসে সেটার নাম হচ্ছে প্রতিফলন। খানিকটা আলাে দ্বিতীয় মাধ্যমে ঢুকে যেতে পারে সেটা হচ্ছে প্রতিসরণ। আবার খানিকটা আলাে শােষিত হয়ে যায় সেটার নাম হচ্ছে শােষণ। এই টিটোরিয়ালে আমরা প্রতিফলন এবং পরের টিটোরিয়ালে প্রতিসরণ নিয়ে আলােচনা করব। আগেই বলা হয়েছে আলাে এক ধরনের তরঙ্গ, সাধারণভাবে তরঙ্গের যাওয়ার জন্য মাধ্যমের প্রয়ােজন হয়, (পানি না থাকলে পানির ঢেউটা হবে কোথায়?) কিন্তু আলাের বিষয়টা সম্পূর্ণ ভিন্ন, এটা যেহেতু বিদ্যুৎ এবং চৌম্বক ক্ষেত্রের তরঙ্গ, তাই এটার জন্য কোনাে মাধ্যমের দরকার নেই, আলাে তার বিদ্যুৎ আর চৌম্বক ক্ষেত্র দুটির তরঙ্গ তৈরি করে নিজেরাই চলে যেতে পারে। কাজেই প্রতিফলন বা প্রতিসর...
প্রশ্ন-১। পরিমাপ কী? উত্তরঃ কোনো কিছুর পরিমাণ নির্ণয় করাই হলো পরিমাপ। প্রশ্ন-২। SI এর পূর্ণরূপ কি? উত্তরঃ SI এর পূর্ণরূপ হলো— International System of Unit। প্রশ্ন-৩। কত সালে পরিমাপের আন্তর্জাতিক পদ্ধতি চালু হয়? উত্তরঃ ১৯৬০ সালে পরিমাপের আন্তর্জাতিক পদ্ধতি চালু হয়। প্রশ্ন-৪। ক্ষেত্রফলের একক যৌগিক একক ব্যাখ্যা করো। উত্তরঃ যৌগিক একক দুই বা ততোধিক এককের সমন্বয়ে পাওয়া যায়। ক্ষেত্রফলের একক হলো দৈর্ঘ্য এবং প্রস্থের এককের গুণফল। তাই ক্ষেত্রফলের একক যৌগিক একক। প্রশ্ন-৫। সিজিএস ও এসআই পদ্ধতির মধ্যে দুটি পার্থক্য লেখ। উত্তরঃ সিজিএস ও এসআই পদ্ধতির মধ্যে দুটি পার্থক্য হলো— i. সিজিএস পদ্ধতি হলো পরিমাপের সনাতন পদ্ধতি আর এসআই পদ্ধতি হলো পরিমাপের আধুনিক পদ্ধতি। ii. সিজিএস পদ্ধতিতে দৈর্ঘ্যের একক সেন্টিমিটার কিন্তু এসআই পদ্ধতিতে দৈর্ঘ্যের একক মিটার। প্রশ্ন-৬। পরিমাপের ক্ষেত্রে ক্ষেত্রফল ও আয়তনের মূল পার্থক্য কোথায়? উত্তরঃ পরিমাপের ক্ষেত্রে ক্ষেত্রফল ও আয়তনের মূল পার্থক্য হলো এককের ব্যবহারে। আমরা জানি, ক্ষেত্রফল = দৈর্ঘ্য × প্রস্থ আবার, আয়তন = দৈর্ঘ্য ...
Ameging
ReplyDelete