Posts

Showing posts from March, 2021

অষ্টম শ্রেণির গার্হস্থ্য বিজ্ঞান ষষ্ঠ অধ্যায় প্রশ্ন ও উত্তর

প্রশ্ন-১। ২০-৩০% অটিস্টিক শিশুর বুদ্ধিবৃত্তীয় অক্ষমতা থাকে না- এ ধরনের অটিজমকে কী বলা হয়? উত্তর : অ্যাসপারগার সিনড্রোম। প্রশ্ন-২। বুদ্ধাংককে সংক্ষেপে কী বলা হয়? উত্তর : আইকিউ (IQ) প্রশ্ন-৩। প্রতিভাবান শিশুদের আইকিউ (IQ) কত? উত্তর : ১৩০-এর ওপর। প্রশ্ন-৪। প্রতিভাবান শিশুরা নিজের ক্লাসের চেয়ে কয় ক্লাসের ওপরের পড়া বুঝতে পারে? উত্তর : ২-৩ ক্লাস। প্রশ্ন-৫। কোন শিশুদের চিন্তাগুলোতে নিজস্বতা বেশি থাকে? উত্তর : প্রতিভাবান শিশু। প্রশ্ন-৬। কত বছর বয়সের মধ্যে অটিজমের লক্ষণ প্রকাশ পায়? উত্তর : প্রায় দেড় থেকে তিন বছর। প্রশ্ন-৭। শিশু বিকাশের কয়টি ক্ষেত্রে অটিজম প্রভাব ফেলে? উত্তর : ৩টি। প্রশ্ন-৮। অটিজম শিশুর ক্ষেত্রে মেয়ে ও ছেলেশিশুর অনুপাত কত? উত্তর : ১ : ৪। প্রশ্ন-৯। কত তারিখে অটিস্টিক সচেতনতা দিবস পালন করা হয়? উত্তর : ২ এপ্রিল। প্রশ্ন-১০। বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশু কাকে বলে? উত্তরঃ যেসব শিশু শারীরিক, মানসিক ও বুদ্ধিগত দিক থেকে সমাজের অন্যান্য সাধারণ শিশু থেকে আলাদা এবং তাদের জন্য বিশেষ শিক্ষা, যত্ন ও পরিচর্যার দরকার হয় তাদেরকে বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশু বলে। বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশু হলো– প্রতিবন্ধী, অ...

ই-গভর্ন্যান্স বলতে কি বুঝ? বাংলাদেশে ই-গভর্ন্যান্স এর প্রয়োজনীয়তা ব্যাখ্যা করো।

দেশের শাসন ব্যবস্থায় ও প্রক্রিয়ায় ইলেকট্রনিক বা ডিজিটাল সিস্টেমের প্রয়োগই হচ্ছে  ই-গভর্ন্যান্স । বাংলাদেশের সরকারি বা বেসরকারি সকল প্রতিষ্ঠানকে আধুনিক ও যুগোপযোগী করার পাশাপাশি সচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করার জন্য ই-গভর্ন্যান্স অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। যা নিচে তুলে ধরা হলো– আগে যেকোনো সরকারি পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ হওয়ার সাত দিন পরেও দূরবর্তী গ্রামে থাকা শিক্ষার্থীরা তা জানতে পারতো না। কিন্তু এখন ফল প্রকাশের সাথে সাথে ইন্টারনেট ও মোবাইল ফোনের এসএমএস এর মাধ্যমে তা সবাই জানতে পারে সহজেই। ই-গভর্ন্যান্স এর জন্য বর্তমানে যে কোনো উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সশরীরে ভর্তির আবেদন না করে শিক্ষার্থীরা ইন্টারনেট ও মোবাইল ফোনের এসএমএস এর মাধ্যমে আবেদন করতে পারছে। জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সকল সেবা অল্প সময়ে, কম খরচে এবং ঝামেলাহীনভাবে পাওয়া সম্ভব হচ্ছে। বিদ্যুৎ বিল, গ্যাস বিল, পানির বিল অনলাইনে ও মোবাইল ফোনের এসএমএস এর মাধ্যমে দেওয়া সম্ভব হচ্ছে। ই-গভর্ন্যান্স চালুর ফলে সরকারি দপ্তর সমূহের মধ্যে আন্তঃসংযোগ বৃদ্ধি পাচ্ছে, কর্মীদের দক্ষতা বৃদ্ধি পাচ্ছে।

স্প্রেডশিট (Spreadsheet) কি?

স্প্রেডশিট  (Spreadsheet) এক বিশেষ ধরনের কম্পিউটার প্রোগ্রাম যা কাগজের ওয়ার্কশিটের নকল বা সিমুলেশন। স্প্রেডশিট প্রোগ্রাম টেবিল বা সারণি আকারে তথ্য সন্নিবেশ ও উপস্থাপন এবং এগুলোর ওপর গাণিতিক বিভিন্ন অপারেশন প্রয়োগ ও বিশ্লেষণের ব্যবস্থা থাকে। মাইক্রোসফট এক্সেল, অ্যাপল নাম্বার্স, ওপেন অফিস, অর্গ ক্যাল্ক, গনুমেরিক ইত্যাদি কিছু প্রচলিত স্প্রেডশিট প্রোগ্রাম।

এলইডি (LED) কাকে বলে? এর বৈশিষ্ট্য ও ব্যবহার

লাইট ইমিটিং ডায়োডকে সংক্ষেপে এলইডি বলে। ফরোয়ার্ড বায়াসের মধ্য দিয়ে কারেন্ট প্রবাহের ফলে এটি হতে আলোকরশ্মি নির্গত হয়। এলইডি এর বৈশিষ্ট্য (i) দ্রুত অন-অফ সুইচিং হয়। (ii) এটি দীর্ঘায়ু হয়। (iii) ভোল্টেজ খরচ কম হয়। (iv) ইনফ্রায়েড আলো পাওয়ার জন্য গ্যালিয়াম আর্সেনাইড ব্যবহার করা হয়। এলইডি এর ব্যবহার নিচে এলইডি এর তুলে ধরা হলো: (ক) ডিকেইড ইন্সট্রুমেন্টে ডিজিটাল ডিসপ্লে করার জন্য। (খ) ডিজিটাল ঘড়িতে। (গ) কম্পিউটারে। (ঘ) যে সমস্ত কৌশলে অদৃশ্য আলোক ব্যবহৃত হয় তাতে। (ঙ) বার্গলার অ্যালার্ম সিস্টেমে LED ব্যবহার করা হয়। (চ) ইমেজ সেনসিং সার্কিটে পিকচার ফোন হিসাবে। (ছ) অপটিক্যাল কম্যুনিকেশন সার্কিটে সিলিকা ফাইবার অপটিক্যাল ক্যাবলে LED ব্যবহার করা হয়।

নিউক্লিয়াস (Nucleus) কি? নিউক্লিয়াসের গঠন, কাজ ও গুরুত্ব।

নিউক্লিয়াস (Nucleus)  হল প্রোটোপ্লাজমের সবচেয়ে ঘন, প্রায় গোলাকার এবং দ্বি-একক পর্দা ঘেরা অংশ। এটি চারটি অংশ নিয়ে গঠিত। নিউক্লিয়পর্দা: নিউক্লিয়াসকে ঘিরে অবস্থিত সচ্ছিদ্র, প্রোটিন ও লিপিড নির্মিত দ্বি-একক পর্দা। নিউক্লিওলাস: নিউক্লিয়াসের মধ্যে অবস্থিত RNA ও প্রোটিন নির্মিত সবচেয়ে ঘন ও গোলাকার অংশ। নিউক্লিওপ্লাজম: নিউক্লিয়াসের অন্তর্গত অর্ধস্বচ্ছ, অর্ধতরল ধাএ যার মধ্যে ক্রোমাটিন সূত্রগুলি অবস্থিত থাকে। নিউক্লিয় জালিকা: ইন্টারফেজ দশা নিউক্লিওপ্লাজমে অবস্থিত নিউক্লিওপ্রোটিন দ্বারা নির্মিত পেঁচানো সূত্রাকার অংশ। কাজ:  কোষের বিপাক নিয়ন্ত্রণ, কোষ বিভাজন, বংশগতির বৈশিষ্ট্য বংশপরম্পরায় বহন করা। নিউক্লিয়াসের গুরুত্ব নিউক্লিয়াসকে কোষের প্রাণকেন্দ্র বলা হয়। কেননা নিউক্লিয়াস ছাড়া কোষ বেঁচে থাকতে পারে না। এছাড়া নিউক্লিয়াস কোষের সকল প্রকার জৈবিক কাজ নিয়ন্ত্রণ করে। এ কারণে নিউক্লিয়াসকে কোষের নিয়ন্ত্রকও বলা হয়। নিউক্লিয়াসে অবস্থিত ক্রোমোজোমে অসংখ্য জিন থাকে, যারা জীবের বংশগতির ধারক ও বাহক হিসেবে কাজ করে। জীবের নতুন প্রজাতি সৃষ্টিতেও এদের যথেষ্ট ভূমিকা রয়েছে। তাই জীবদেহে ন...

আলোর প্রতিফলন কি? আলোর প্রতিফলন কত প্রকার ও কি কি?

Image
প্রতিফলন কথাটা বলতেই আমাদের প্রায় সবার চোখেই আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে থাকার চিত্রটা ভেসে ওঠে কিন্তু মনে রাখতে হবে প্রতিফলন বিষয়টা আরাে অনেক ব্যাপক। যখনই এক মাধ্যম থেকে অন্য মাধ্যমে আলােকে পাঠানাে হয়, তখনই আসলে তিনটি ভিন্ন ভিন্ন ঘটনা ঘটে, তার একটি হচ্ছে প্রতিফলন। অন্য দুটি হচ্ছে প্রতিসরণ আর শোষণ। নিচের চিত্রটি লক্ষ্য করুন। প্রথম মাধ্যম থেকে দ্বিতীয় মাধ্যমে যাবার সময় খানিকটা আলাে আবার প্রথম মাধ্যমেই ফিরে আসে সেটার নাম হচ্ছে প্রতিফলন। খানিকটা আলাে দ্বিতীয় মাধ্যমে ঢুকে যেতে পারে সেটা হচ্ছে প্রতিসরণ। আবার খানিকটা আলাে শােষিত হয়ে যায় সেটার নাম হচ্ছে শােষণ। এই টিটোরিয়ালে আমরা প্রতিফলন এবং পরের টিটোরিয়ালে প্রতিসরণ নিয়ে আলােচনা করব। আগেই বলা হয়েছে আলাে এক ধরনের তরঙ্গ, সাধারণভাবে তরঙ্গের যাওয়ার জন্য মাধ্যমের প্রয়ােজন হয়, (পানি না থাকলে পানির ঢেউটা হবে কোথায়?) কিন্তু আলাের বিষয়টা সম্পূর্ণ ভিন্ন, এটা যেহেতু বিদ্যুৎ এবং চৌম্বক ক্ষেত্রের তরঙ্গ, তাই এটার জন্য কোনাে মাধ্যমের দরকার নেই, আলাে তার বিদ্যুৎ আর চৌম্বক ক্ষেত্র দুটির তরঙ্গ তৈরি করে নিজেরাই চলে যেতে পারে। কাজেই প্রতিফলন বা প্রতিসর...

পদার্থবিজ্ঞান ২য় পত্র ৬ষ্ঠ অধ্যায় প্রশ্ন ও উত্তর

ফার্মাটের নীতি কি? উত্তরঃ "আলোকরশ্মি এক বিন্দু থেকে অন্য বিন্দুতে যাবার সময় সম্ভাব্য সকল পথের মধ্যে সেই পথ অনুসরণ করে যে পথে সময় সব থেকে কম লাগে।"- এটিই হচ্ছে ফার্মাটের নীতি।

পদার্থবিজ্ঞান ১ম পত্র ১০ম অধ্যায় প্রশ্ন ও উত্তর

Image
প্রশ্ন-১। আদর্শ গ্যাস কাকে বলে? উত্তরঃ  যে সকল গ্যাস সকল তাপমাত্রা ও চাপে বয়েল ও চার্লসের সূত্র মেনে চলে, তাদেরকে আদর্শ গ্যাস বলে। প্রশ্ন-২।  কত সালে রেনো গ্যাসের চাপ তাপমাত্রার মধ্যে সম্পর্ক স্থাপন করেন? উত্তরঃ  ১৮৪২ সালে রেনো গ্যাসের চাপ তাপমাত্রার মধ্যে সম্পর্ক স্থাপন করেন। প্রশ্ন-৩। কে গ্যাসের যৌগিক স্বীকার্যগুলো বর্ণনা করেন? উত্তরঃ  ক্লসিয়াস গ্যাসের যৌগিক স্বীকার্যগুলো বর্ণনা করেন। প্রশ্ন-৪। গ্যাসের ক্ষেত্রে বয়েলের সূত্র বিবৃত কর। উত্তরঃ  স্থির তাপমাত্রায় কোনো গ্যাসের আয়তন এর চাপের ব্যস্তানুপাতিক। প্রশ্ন-৫।  গ্যাস কী? উত্তরঃ  সাধারণ তাপমাত্রা ও চাপে যে সকল পদার্থ বায়বীয় অবস্থায় থাকে তাদের গ্যাস বলে। প্রশ্ন-৬।  পরম তাপমাত্রায় চাপের সূত্র বিবৃত কর। উত্তরঃ  স্থির আয়তনে নির্দিষ্ট ভরের কোনো গ্যাসের চাপ এর পরম তাপমাত্রার সমানুপাতিক। প্রশ্ন-৭।  ক্রান্তি চাপ কাকে বলে? উত্তরঃ  ক্রান্তি তাপমাত্রায় যে চাপ প্রয়োগে গ্যাসকে তরলে পরিণত করা যায় তাকে ক্রান্তি চাপ বলে। প্রশ্ন-৮।  পরম আদ্রতা কাকে বলে? উত্তরঃ  কোনো স্থানে...

ব্রডকাস্ট ও মাল্টিকাস্ট এর মধ্যে পার্থক্য কি?

Image
ব্রডকাস্ট মােডে নেটওয়ার্কের যে কোনাে একটি নােড (যেমন : কম্পিউটার) থেকে ডেটা পাঠানো হলে তা নেটওয়ার্কের অধীনস্থ সকল নােডই গ্রহণ করে। চিত্রে A নােড থেকে কোনাে ডেটা পাঠানো হলে তা নেটওয়ার্কের অধীনস্ত সকল নােডই (B, C, D ও E কম্পিউটার) গ্রহণ করবে। অপরদিকে, মাল্টিকাস্ট মােড অনেকটা ব্রডকাস্ট মােডের মতই। পার্থক্য শুধু এতটুকু যে, মাল্টিকাস্ট মােডে নেটওয়ার্কের কোনাে একটি নােড থেকে ডেটা পাঠানো হলে তা নেটওয়ার্কের অধীনস্ত সকল নােড গ্রহণ করতে পারে না। শুধুমাত্র নির্দিষ্ট একটি গ্রুপের সকল সদস্য গ্রহণ করতে পারে অথবা, যে সকল নােডকে অনুমতি দেয়া হবে তারা শুধু গ্রহণ করতে পারে।

গলন ও গলনাঙ্ক কী?

কোন পদার্থের কঠিন অবস্থা থেকে তরল অবস্থায় রূপান্তরিত হওয়াকে গলন বলে। কোন পদার্থ একটি নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় এসে কঠিন অবস্থা থেকে তরলে রূপান্তরিত হতে শুরু করে। এ নির্দিষ্ট তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকে যার নাম গলনাঙ্ক। যেমন : বরফের গলনাঙ্ক ০° সে. লোহার গলাঙ্ক ১৫৩৫° সে.। উদাহরণ : একটি পরীক্ষাগারে কিছু মোম নিয়ে তাতে একটি থার্মোমিটার রাখলে থার্মোমিটারে দেখা যাবে মোমের তাপমাত্রা কক্ষ তাপমাত্রার সমান। এবার একটা বীকারে কিছু পানি নিয়ে থার্মোমিটারসহ টেস্টটিউবটি বীকারের পানিতে ডুবিয়ে বার্নারের সাহায্যে বীকারে তাপ প্রয়োগ করলে দেখা যাবে যে, থার্মোমিটারে তাপমাত্রা বাড়তে শুরু করেছে। তাপমাত্রা বাড়তে বাড়তে একটা নির্দিষ্টমানে পৌঁছার পর দেখা যাবে মোম গলতে শুরু করেছে। মোম গলতে শুরু করার পর যতই তাপ প্রয়োগ করা হোক না কেন থার্মোমিটারের তাপমাত্রা আর বাড়বে না। টেস্টটিউবের সমস্ত মোম গলে না যাওয়া পর্যন্ত তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকবে। এ নির্দিষ্ট তাপমাত্রাই মোমের গলনাঙ্ক।

বাংলা ব্যাকরণের গুরুত্বপূর্ণ সংজ্ঞা।

ধ্বনি কাকে বলে? উত্তরঃ মানুষের বাগ্যন্ত্রের বিভিন্ন প্রত্যঙ্গ (যেমন—কণ্ঠনালি, জিব, তালু, দাঁত ইত্যাদির) সাহায্যে উচ্চারিত আওয়াজকে ধ্বনি বলে। বর্ণ কী? উত্তরঃ বাগ্যন্ত্র দ্বারা সৃষ্ট প্রতিটি ধ্বনির লিখিত রূপকে বর্ণ বলে। স্বরবর্ণ ও ব্যঞ্জনবর্ণ কাকে বলে? উত্তরঃ যে সব বর্ণ অন্য বর্ণের সাহায্য ছাড়া নিজে নিজে উচ্চারিত হতে পারে সেগুলোকে স্বরবর্ণ বলে। যেমন : অ, আ, ই, ঈ ইত্যাদি। আর যে সব বর্ণ অন্য বর্ণের সাহায্য ছাড়া নিজে নিজে উচ্চারিত হতে পারে না সেগুলোকে ব্যঞ্জনবর্ণ বলে। যেমন : ক + অ = ক, খ + অ = খ, গ + অ = গ ইত্যাদি। বর্ণমালা কাকে বলে? উত্তরঃ যেকোনো ভাষায় ব্যবহৃত লিখিত বর্ণসমষ্টিকে সেই ভাষার বর্ণমালা বলে। শব্দ কাকে বলে? উত্তরঃ এক বা একাধিক অর্থবোধক ধ্বনির সমন্বয়ে গঠিত সমষ্টিকেই মূলত শব্দ বলে। যেমন– বক, বল, বই, কলম, ছাতা ইত্যাদি। প্রাতিপদিক কাকে বলে? উত্তরঃ বিভক্তিহীন নাম শব্দকে প্রাতিপদিক বলে। প্রকৃতি ও প্রত্যয় কাকে বলে? উত্তরঃ কোনো শব্দের যে অংশকে আর কোনো ক্ষুদ্রতর অংশে ভাগ করা যায় না, তাকে প্রকৃতি বলে। আর শব্দ গঠনের উদ্দেশ্যে নাম প্রকৃতির এবং ক্রিয়া প্রকৃতির পরে যে...

ক্যাপাসিটর (Capacitor) কি? ক্যাপাসিটরের একক কি?

ক্যাপাসিটর (Capacitor)  একটি ইংরেজি শব্দ যার বাংলা অর্থ হলো ধারক। ক্যাপাসিটর মূলত একটি বৈদ্যুতিক যন্ত্রাংশ যা দুটি পরিবাহী পাতের মাঝে একটি ডাই-ইলেক্ট্রিক অপরিবাহী পদার্থ নিয়ে গঠিত। এটি সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত একটি যন্ত্রাংশ। ক্যাপাসিটরের এস আই একক  ফ্যারাড (F)। ফ্যারাড অনেক বড় হওয়ার কারণে একে প্রয়োজন মতো  মাইক্রোফ্যারাড  (µF),  পিকো-ফ্যারাড  (PF) এবং  ন্যানো ফ্যারাড  (nF) দ্বারা প্রকাশ করা হয়ে থাকে।

জড়তার ভ্রামক ও চক্রগতির ব্যাসার্ধ কাকে বলে?

কোনো বস্তুর প্রত্যেকটি কণার ভর এবং ঘূর্ণন অক্ষ থেকে তাদের নিজ নিজ দূরত্বের বর্গের গুণফলের সমষ্টিকে ঐ বস্তুর জড়তার ভ্রামক বলে। ঘূর্ণন অক্ষ হতে এমন একটি দূরত্বে একটি বিন্দু আছে যেখানে বস্তুর সমস্ত ভর কেন্দ্রীভূত আছে বলে মনে করলে বস্তুর জড়তার ভ্রামকের পরিবর্তন হবে না। ঐ দূরত্বকে চক্রগতির ব্যাসার্ধ বলে।

এক্সরে (X-ray) কি? রোগ নির্ণয় ও চিকিৎসাক্ষেত্রে এর ব্যবহার

এক্সরে  (X-ray) হলো এক ধরনের অদৃশ্যমান তাড়িত চৌম্বক বিকিরণ। এক্সরের তরঙ্গ দৈর্ঘ্য 10-10 m এর কাছাকাছি। রোগ নির্ণয় ও চিকিৎসাক্ষেত্রে এর ব্যবহার নিচে দেওয়া হলো– স্থানচ্যুত হাড়, হাড়ে ফাটল, ভেঙে যাওয়া হাড় ইত্যাদি নির্ণয়ে এক্সরে ব্যবহৃত হয়। মুখমণ্ডলের যেকোনো ধরনের রোগ নির্ণয়ে এক্সরের ব্যবহার অনেক যেমন– দাঁতের গোড়ায় ঘা এবং ক্ষয় নির্ণয়ে এক্সরে ব্যবহৃত হয়। পেটের এক্সরের সাহায্যে অন্ত্রের প্রতিবন্ধকতা সনাক্ত করা যায়। এক্সরের সাহায্যে পিত্তথলি ও কিডনির পাথরকে সনাক্ত করা যায়। বুকের এক্সরের সাহায্যে ফুসফুসের রোগ যেমন– নিউমোনিয়া, ফুসফুসের ক্যান্সার ইত্যাদি নির্ণয় করা যায়। এক্সরে ক্যান্সার কোষকে মেরে ফেলতে পারে। রেডিওথেরাপি প্রয়োগ করে ক্যান্সারের চিকিৎসা শুরু যায়।

প্রথম অধ্যায় : কোষ ও এর গঠন, জীববিজ্ঞান ১ম পত্র

প্রশ্ন-১। উচ্চ শ্রেণির উদ্ভিদে ক্লোরোপ্লাস্টের আকৃতি কেমন? উত্তরঃ উচ্চ শ্রেণির উদ্ভিদে ক্লোরোপ্লাস্টের আকৃতি লেন্সের মতো। প্রশ্ন-২। বৈষম্যভেদ্য পর্দার উদাহরণ দাও। উত্তরঃ কোষ পর্দা, ডিমের খোসার ভেতরের পর্দা, মাছের পটকার পর্দা ইত্যাদি বৈষম্যভেদ্য পর্দার উদাহরণ। প্রশ্ন-৩। অপেরন কী? উত্তরঃ জিনোমিক DNA-র কার্যকরী এককই হলো অপেরন। প্রশ্ন-৪। কোডন কাকে বলে? উত্তরঃ ট্রান্সক্রিপশনের সময় DNA-এর তিনটি নিউক্লিওটাইডের বিপরীতে যে তিনটি কমপ্লিমেন্টারি নিউক্লিওটাইড mRNA অণুতে সজ্জিত হয়, একত্রে সেই তিনটি নিউক্লিওটাইডকে কোডন বলে। প্রশ্ন-৫। ক্রোমোসোম কি? উত্তরঃ ক্রোমোসোম হলো কোষস্থ নিউক্লিয়াসের মধ্যে অবস্থিত অনুলিপন ক্ষমতাসম্পন্ন রং ধারণকারী নিউক্লিওপ্রোটিন দ্বারা গঠিত সেইসব সূত্রাকৃতির ক্ষুদ্রাঙ্গ বংশগতীয় উপাদান, যা মিউটেশন, প্রকরণ প্রভৃতি কাজে বিশেষ ভূমিকা পালন করে। প্রশ্ন-৬। ক্যারিওলিম্ফ কাকে বলে? উত্তরঃ নিউক্লিয়াসের মধ্যকার স্বচ্ছ, সমসত্ব, অর্ধতরল ও দানাদার ধাত্র পদার্থকে ক্যারিওলিম্ফ বলে। প্রশ্ন-৭। মাইটোকন্ড্রিয়ন কাকে বলে? উত্তরঃ সাইটোপ্লাজমীয় অঙ্গাণুর মধ্যে ক্ষুদ্র দণ্ডাকার বা গোলাকার যেসব অঙ্গ...

ইন্টারনেট (Internet) কি? ইন্টারনেটের প্রয়োগ

Image
ইন্টারনেট  হলাে বিশ্বব্যাপি ছড়িয়ে থাকা কম্পিউটারগুলাের একটি আন্তঃসংযােগ ব্যবস্থা যা ব্যবহারকারীদের একাধিক চ্যানেলে তথ্য ভাগাভাগি করার সুযােগ দেয়। টিসিপি/আইপি ব্যবহার করে একাধিক নেটওয়ার্কের মধ্যে সংযােগ করার বিশেষ পদ্ধতি হলাে ইন্টারনেট। ইন্টারনেটের উপাদান হলাে এর ব্যবহারকারী, তথ্য, টেলিযােগাযােগ ব্যবস্থা, কম্পিউটার প্রভৃতি। মার্কিন প্রতিরক্ষা দপ্তরের আভ্যন্তরীণ যােগাযােগ ব্যবস্থা গড়ে তােলার উদ্দেশ্যে এর পত্তন ঘটে। পৃথিবীর সর্ববৃহৎ নেটওয়ার্ক হিসেবে ইন্টারনেটকে অভিহিত করা হয়ে থাকে। কারণ বর্তমানে ইন্টারনেট সারা পৃথিবীকে গ্লোবাল নেটওয়ার্কের আওতায় আনতে সক্ষম হয়েছে। ইন্টারনেটে সংযুক্ত কোনাে কম্পিউটার বিশ্বব্যাপি ছড়িয়ে থাকা অসংখ্য সার্ভার ও কম্পিউটার থেকে তথ্য অ্যাকসেস করতে পারে। ইন্টারনেটের প্রয়োগ যোগাযোগের ক্ষেত্রে আমরা ইন্টারনেটের সাহায্যে মোবাইল ও কম্পিউটারে ই-মেইল, টেলিকনফারেন্সিং ও ভিডিও কনফারেন্সিং সুবিধা পেয়ে থাকি। তাছাড়া বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমও রয়েছে। কর্মসংস্থানে ইন্টারনেটের মাধ্যমে আমরা দেশের ও দেশের বাইরের বিভিন্ন অফিসের সাথে যোগাযোগ ও তথ্য আদান-প্রদান করতে...

ওয়েবসাইটের কাঠামো বলতে কি বুঝায়?

Image
ওয়েবসাইটের কাঠামো বলতে ওয়েবসাইটের পেইজগুলো কিভাবে একে অপরের সাথে সংযুক্ত থাকবে তাকে বুঝায়। যেমনঃ হোম পেইজের সাথে সাব-পেইজগুলো আবার সাব-পেইজগুলো নিজেদের মধ্যে কিভাবে একে অপরের সাথে সংযুক্ত থাকবে। ওয়েবসাইটের বৈশিষ্ট্য অনুসারে ওয়েবসাইটের কাঠামোকে চার ভাগে ভাগ করা যায়। যথাঃ- লিনিয়ার/সিকুয়েন্সিয়াল কাঠামো ট্রি/হায়ারার্কিক্যাল কাঠামো নেটওয়ার্ক/ওয়েব লিঙ্কড কাঠামো হাইব্রিড/কম্বিনেশনাল কাঠামো লিনিয়ার/সিকুয়েন্সিয়াল কাঠামোঃ যখন কোন ওয়েবসাইটের বিভিন্ন পেইজগুলো একটি নির্দিষ্ট ক্রমানুসারে একে অপরের সাথে সংযুক্ত থাকে তখন ঐ ওয়েবসাইটের কাঠামোকে লিনিয়ার/সিকুয়েন্স কাঠামো বলে। কোন পেইজের পর কোন পেইজে যাওয়া যাবে তা ওয়েবপেইজের ডিজাইনার ঠিক করে থাকে। পেইজগুলোতে Next, Previous, First ও Last ইত্যাদি লিংকের মাধ্যমে Visitor প্রতিটি পেইজ দেখতে পারে। কোন বই যদি ওয়েবসাইটের মাধ্যমে পড়ার ব্যবস্থা করা হয় তখন এই ধরণের কাঠামো ব্যবহৃত হয়। ট্রি/হায়ারার্কিক্যাল কাঠামোঃ এই কাঠামোতে একটি হোম পেইজ থাকে এবং অন্যান্য পেইজগুলো হোম পেইজের  সাথে যুক্ত থাকে, এদেরকে সাব-পেইজ বলে। সাব-পেইজ গুলোর সাথে আরও অন্যান্য পেইজ যুক্ত থাকে।...

প্রথম অধ্যায় : সেট ও ফাংশন, নবম-দশম শ্রেণির উচ্চতর গণিত

প্রশ্ন-১। সেটের সমতা কাকে বলে? উত্তরঃ  দুই বা ততোধিক সেটের উপাদান একই হলে, এদেরকে সেটের সমতা বলে। প্রশ্ন-২। সসীম সেট কাকে বলে? উত্তরঃ  যে সেটের উপাদান সংখ্যা গণনা করে নির্ধারণ করা যায়, তাকে সসীম সেট বলে। যেমন,  D  = { x, y, z },  E  = {3, 6, 9,.........,60},  F  = {x : x মৌলিক সংখ্যা এবং 30 < x < 70} ইত্যাদি সসীম সেট। এখানে,  D  সেটে 3টি উপাদান,  E  সেটে 20টি উপাদান এবং  F  সেটে 9টি উপাদান আছে। প্রশ্ন-৩। অসীম সেট কাকে বলে? উত্তরঃ  যে সেটের উপাদানের সংখ্যা গণনা করে নির্ধারণ করা যায় না, সেই সেটকে অসীম সেট বা অনন্ত সেট বলে। যেমন, সকল স্বাভাবিক সংখ্যার সেট, N = {1, 2, 3,...... } একটি অসীম সেট। প্রশ্ন-৪। সার্বিক সেট কাকে বলে? উত্তরঃ  নির্দিষ্ট সেটের আলোচনাধীন সকল সেটের সেটকে সার্বিক সেট বলে। সার্বিক সেটকে U বা S দ্বারা প্রকাশ করা হয়। প্রশ্ন-৫। প্রকৃত উপসেট কাকে বলে? উত্তরঃ  A সেটের প্রত্যেক উপাদান যদি B সেটে বিদ্যমান থাকে এবং B সেটে অন্তত একটি উপাদান থাকে যা A সেটে নেই, ত...

এনজিওগ্রাফি ও এনজিওপ্লাস্টির মধ্যে পার্থক্য কি?

এনজিওগ্রাফি হলো এমন একটি প্রতিবিম্ব তৈরির পরীক্ষা যেখানে শরীরের রক্তনালিকাসমূহ দেখার জন্য এক্সরে ব্যবহার করা হয়। এ পরীক্ষার মাধ্যমে রক্তবাহী শিরা বা ধমনীগুলো সরু, ব্লক ও প্রসারিত হয়েছে কিনা তা নির্ণয় করা যায়। অপরদিকে, যে কৌশলে বা প্রক্রিয়ায় এনজিওগ্রাম করার সময় ধমনীর ব্লক মুক্ত করা হয় তাকে এনজিওপ্লাস্টি বলে।

আইএসপি (ISP) কি? আইএসপি এর কাজ কি?

যেসব কোম্পানি ইন্টারনেট সংযোগ প্রদান করে থাকে তাদেরকে ISP বা Internet Service Provider বলে। উদাহরণ: Bangla Lion, Qubee ইত্যাদি। ISP এর কাজ ১. গ্রাহকে সার্বক্ষণিক নিরবিচ্ছিন্ন ইন্টারনেট সংযোগ প্রদান করা। ২. উচ্চ গতিতে সেবা প্রদান কর। ৩. ইন্টারনেট সংযোগ বিচ্ছিন্ন হলে দ্রুত আবার সংযোগ স্থাপন করা। ৪. ব্যবহারকারীর নিরাপত্তা নিশ্চিত করা।

২ এর পরিপূরক কি? ২-এর পরিপূরক গঠনের প্রয়ােজনীয়তা

কোন বাইনারি সংখ্যার ১ এর পূরকের সাথে ১ যোগ করলে যে সংখ্যাটি পাওয়া যায় তাকে উক্ত বাইনারি সংখ্যার  ২ এর পরিপূরক  বলে। ২-এর পরিপূরক গঠনের প্রয়ােজনীয়তা : ২-এর পরিপূরক সংখ্যার জন্য গাণিতিক সরল বর্তনী প্রয়ােজন। সরল বর্তনী দামে সস্তা এবং দ্রুতগতিতে কাজ করে। ২-এর পরিপূরক গঠনে যােগ ও বিয়ােগের জন্য একই বর্তনী ব্যবহার করা হয়। তাই আধুনিক কমপিউটারে ২-এর পরিপূরক গঠনের প্রয়ােজনীয়তা অপরিসীম।

গাঠনিক সংকেত কাকে বলে?

Image
কোন যৌগের অণুতে তার উপাদানসমূহ পরস্পরের সাথে কিভাবে যুক্ত আছে অর্থাৎ তার গাঠনিক অবস্থান প্রকাশের জন্য যে সংকেত ব্যবহৃত হয়, তাকে ঐ বস্তুর গাঠনিক সংকেত বলে। যেমন– মিথেন (CH 4) এর গাঠনিক সংকেত : আরো পড়ুনঃ ➤ স্থূল সংকেত ও আণবিক সংকেতের মধ্যে পার্থক্য কি?

চুম্বক ও চৌম্বকত্ব কাকে বলে?

চুম্বক :  যে বস্তু চৌম্বক ক্ষেত্র সৃষ্টি করে, ফলে অন্য চুম্বক বা চৌম্বক পদার্থের ওপর বল প্রয়োগ করে তাকে চুম্বক বলে। সাধারণ অর্থে যেসব বস্তু লোহা, নিকেল প্রভৃতিকে আকর্ষণ করে সে সব বস্তুকে চুম্বক হিসেবে গণ্য করা হয়। চৌম্বকত্ব :  কোন চুম্বকের আকর্ষণী ও দিকনির্দেশক ধর্মকে এর চৌম্বকত্ব বলে। অন্য কথায় চুম্বকের শক্তিকে চৌম্বকত্ব বলে। চৌম্বকত্ব না থাকলে সে পদার্থকে চুম্বক হিসেবে গণ্য করা যায় না।

সপ্তম শ্রেণির বিজ্ঞান : শব্দের কথা

প্রশ্ন-১। শব্দ কি? উত্তর :  শব্দ এক প্রকার শক্তি, যা কোন কম্পনশীল বস্তু থেকে উৎপন্ন হয়ে জড় মাধ্যমের সাহায্যে আমাদের কানে পৌঁছে শ্রবণের অনুভূতি জন্মায়। কম্পন ছাড়া শব্দের উৎপত্তি হতে পারে না আবার মাধ্যম ছাড়া তা ছড়িয়ে যেতেও পারে না। এজন্য যেখানে বাতাস প্রবেশ করতে পারে না সেখানে শব্দও প্রবেশ করতে পারে না। প্রশ্ন-২।  শব্দের বৈশিষ্ট্য কি কি? উত্তর :  শব্দের বৈশিষ্ট্যগুলো হলো– ১. শব্দ এক প্রকার শক্তি। ২. কম্পনশীল বস্তু থেকে শব্দ সৃষ্টি হয়। ৩. শব্দ স্থিতিস্থাপক জড় মাধ্যম অবলম্বন করে তরঙ্গের আকারে বিস্তার লাভ করে। ৪. শব্দের বিস্তারে মাধ্যমের স্থানচ্যুতি ঘটে না। ৫. শব্দ শূন্য মাধ্যমের মধ্য দিয়ে চলাচল করতে পারে না। প্রশ্ন-৩।  সুশ্রাব্য শব্দ কী? উত্তর : যে শব্দ শুনতে ভালো লাগে, সুখকর, মধুর ও আনন্দদায়ক সে শব্দই সুশ্রাব্য শব্দ। প্রশ্ন-৪।  কোন মাধ্যমে শব্দের বেগ বেশি? উত্তর : কঠিন মাধ্যমে শব্দের বেগ বেশি। প্রশ্ন-৫।  অ্যালুমিনিয়ামে শব্দের বেগ কত? উত্তর : অ্যালুমিনিয়ামে শব্দের বেগ ৬৪২০ মিটার/সেকেন্ড। প্রশ্ন-৬।  শ্রাব্য শব্দ কাকে বলে? উত্তর : যে শব্দের কম্পাঙ্ক ২০Hz...

নাইট্রোজেন (Nitrogen) চক্র কাকে বলে?

প্রকৃতিতে বায়ুস্থ নাইট্রোজেন রাসায়নিক বিক্রিয়া দ্বারা বিভিন্ন যৌগে পরিণত হয় এবং সেসব যৌগ মাটিতে বিভিন্ন রাসায়নিক বিক্রিয়ার মাধ্যমে পুনরায় মুক্ত নাইট্রোজেন রূপে বায়ুমণ্ডলে ফিরে আসে। এ রুপান্তর প্রক্রিয়াকে  নাইট্রোজেন চক্র  বলে। এ নাইট্রোজেন চক্র হলো বায়ুমণ্ডল ও মাটির মধ্যে নাইট্রোজেন যৌগের বিভিন্ন প্রকার রাসায়নিক বিক্রিয়ার একটি গতিশীল সাম্যাবস্থা মাত্র।

পদার্থ কাকে বলে? অবস্থা ও উৎপাদন ভেদে পদার্থ কত প্রকার কি কি?

যার ওজন আছে, যা জায়গা দখল করে, যা ইন্দ্রিয়ের সাহায্যে অনুভব করা যায় এবং যা বল প্রয়োগ করলে বাধা দেয় তাকে  পদার্থ  বলে। অবস্থা ভেদে পদার্থকে ৩ ভাগে ভাগ করা যায়। যথা- ১. কঠিন পদার্থ (Solid Matter) ২. তরল পদার্থ (Liquid Matter) ৩. বায়বীয় পদার্থ (Gaseous Matter)